সাক্ষরতার হার: ৯৯% | |
---|---|
জনসংখ্যা: ১৫,৭৬৬ | |
আয়তন: ২৫.০০৫৫ বর্গকিমি (৯.৬৫৪৭ বর্গমাইল) | |
সরকার: মোঃ মিনহাজ উদ্দীন | |
১৫ নং আইলহাঁস ইউনিয়ন পরিষদ | |
![]() আইলহাঁস ইউনিয়ন পরিষদের সামনের অংশ |
|
![]() আইলহাঁস বাংলাদেশে আইলহাঁস ইউনিয়নের অবস্থান |
|
স্থানাঙ্ক: ![]() ![]() |
|
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
জেলা | চুয়াডাঙ্গা জেলা |
উপজেলা | আলমডাঙ্গা উপজেলা
![]() |
প্রতিষ্ঠা | সেপ্টেম্বর ২০১৩ |
সরকার
• চেয়ারম্যান |
মোঃ মিনহাজ উদ্দীন |
আয়তন
• মোট |
২৫.০০৫৫ বর্গকিমি (৯.৬৫৪৭ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা
• মোট |
১৫,৭৬৬ |
• জনঘনত্ব | ৬৩০/বর্গকিমি (১,৬০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার
• মোট |
৯৯% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৭২০১
![]() |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
![]() |
* বিস্তারিত তথ্য*
আইলহাঁস ইউনিয়ন বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার একটি ইউনিয়ন পরিষদ। [১] মোট আয়তন ৬,১৭৯ একর। জনসংখ্যা নারী এবং পুরুষের সংখ্যা ১৫,৭৬৬। [২] মোট গ্রামের সংখ্যা ১৭টি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১৩টি।
[সম্পাদনা]
মোট আয়তন ৬,১৭৯ একর।
[সম্পাদনা]
চুয়াডাঙ্গা জেলা শহর থেকে ১২ কি.মি পূর্ব দিকে এবং আলমডাঙ্গা উপজেলা শহর থেকে ১০ কি.মি দক্ষিণে আইলহাঁস ইউনিয়নটি অবস্থিত। এছাড়া এই ইউনিয়নের সকল গ্রামের প্রধান প্রধান রাস্তা পিচঢালা পাকা রাস্তা। গ্রামের অভ্যন্তরে প্রায় সকল গ্রামীণ রাস্তা-ই সরকারি অর্থায়নে ইউনিয়ন পরিষদের তত্ত্বাবধানে সোলিং ও হেরিংকরণ সম্পন্ন। যেটুকু অল্প বাকি আছে, সেগুলোও খুব দ্রুত হেরিং/সোলিংকরণ হয়ে যাবে বলে জনসাধারণ মনে করে। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিবেচনায় মফস্বলের অত্র আইলহাঁস ইউনিয়নটি দেশের অন্যতম মডেল ইউনিয়ন হিসেবে বিবেচনা করা যায়।
[সম্পাদনা]
[সম্পাদনা]
জনসংখ্যা নারী এবং পুরুষের সংখ্যা ১৫,৭৬৬ (পনেরো হাজার সাতশত ষেষ্ট্টি) জন।
[সম্পাদনা]
এখানে ০৮ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ০৪ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং ০৪টি মাদ্রাসা রয়েছে।
[সম্পাদনা]
ঘোলদাড়ী শাহী মসজিদটি তৎকালীন বৃহত্তর কুষ্টিয়া (কুষ্টিয়া-চুয়াডাঙ্গা-মেহেরপুর) জেলার প্রথম স্থাপিত জামে মসজিদ হিসেবে পরিচিত।। এই মসজিদটি ঘোলদাড়ী বাজার থেকে প্রায় ১ কিঃ মিঃ দক্ষিণ পূর্ব দিকে অবস্থিত। এখান থেকেই এই জেলায় গুলোর প্রথম ইসলাম প্রচার শুরু হয়। বর্তমানে এটি দর্শনীয় স্থান।
গ্রামপুলিশের দায়িত্ত্ব
গ্রামাঞ্চলের জনসাধারণ ও তাদের মালামালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা ইউনিয়ন পরিষদের অন্যতম দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালনের জন্য প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ মহল্লাদার ও দফাদার নিয়োগ করেছে। মহল্লাদার ও দফাদারদের কাজ হচ্ছে ইউনিয়নের গ্রাম ও মহল্লায় প্রহরার ব্যবস্থা করা এবং পুলিশকে অপরাধ দমনে যথাসাধ্য সাহায্য করা । সন্দেহ জনক কোন ব্যক্তি বা কোন কারণে ইউনিয়নে শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে এমন কোন পরিস্থিতির উদ্ভব হলে সে সম্বন্ধে থানার ওসিকে মহল্লাদার ও দফাদার অবহিত করবে এবং ১৫ দিনে অন্ততঃ একবার তার কাছে রিপোর্ট করবে। ইউনিয়নের কোন প্রকার মহামারীর আশংকা দেখা দিলে বা কোন বাধ বা সেচ প্রকল্পের কোন ক্ষতির সম্ভাবনা হলে বা ইউনিয়ন পরিষদের কোন সম্পত্তি অন্যায় দখল হলে,ইউনিয়ন পরিষদকে তা তখনই জানাতে হবে। তাছাড়া রেললাইন, টেলিফোন বা টেলিগ্রাম বা ইলেকট্রিক লাইন,টিউবওয়েল এবং অন্যান্য সরকারী সম্পত্তি ক্ষতির সম্মূখীন হলে জনসাধারণ বা মহল্লাদার ও দফাদার ইউনিয়ন পরিষদকে জানাবে। তদঅনুযায়ী ইউনিয়ন পরিষদ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাবে।কিছু কিছু ক্ষেত্রে মহল্লাদার ও দফাদাররা ম্যাজিস্ট্রেটের হুকুম ও ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেফতার করতে পারে যেমন–কেউ যদি কোন আদালত অগ্রাহ্য অপরাধ করে,বা কারো কাছে কোন সিদেল যন্ত্র বা চোরাই মাল থাকে বা কেউ হাজত থেকে পালিয়ে গ্রামে আত্মগোপন করে ইত্যাদি।কিন্তু তাদেরকে যতশীঘ্র সম্ভব থানায় সোপর্দ করতে হবে। এছাড়া মহল্লাদার এর আরেকটি অন্যতম প্রধান কাজ হচ্ছে জন্ম ও মৃত্যু রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস